এন এম দেলোয়ার, পিরোজপুর ॥ চমৎকার কারিশমা দিয়ে পিরোজপুরের স্বরূপকাঠি উপজেলার রাজনীতির মাঠে আবারও দারুণ প্রশংসনীয় হয়েছে স্বরূপকাঠির কৃতি সন্তান ও উদীয়মান রাজনৈতিক নেতা। বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় মন্ত্রী শান্তিপ্রিয় নেতা এ্যাড শ ম রেজাউল করিমের অন্তরের অন্তস্তল ঢুকে গেছে মেধা ও রাজনৈতিক দূরদর্শিতা স্থাপন করে। ভীষণ ভীষণ ভাবে খুশি হয়েছে সময়ের আলোচিত ও বিপুল জনপ্রিয় নেতার সকল কাজ কর্ম দেখার। আর হ্যা আমরা পাঠকদের জন্য বলছিলাম পিরোজপুর জেলার মধ্যে স্বরূপকাঠি উপজেলার কৃত্তি সন্তান সময়ের আলোচিত নেতা শ্রী মিঠুন হালদারের কথা। আসলেই খাঁটি কথা এবং সময় উপযোগী পদক্ষেপ পদক্ষেপ নিতে পারলেই স্থানীয় রাজনৈতিক মাঠে নিজেকে মেলে ধরতে পারলেই সফলতা। অবশ্য রাজনৈতিক ইমেজ তৈরী করা দারুণ কষ্টকরও বলা যায়। তবে একাগ্রতা চিত্তে শয়নে স্বপনে স্থির চিন্তা ভাবনা নিয়ে কাজ করলেই সফলতা সম্ভব। অবশ্য সৃষ্টিকর্তার নেয়ামত স্বরূপ মেধা, দূর দর্শয়িতা ও অর্থকড়ির মিলন মেলার স্পর্শে স্থানীয় পর্যায়ে সফলতা আসবেই। আর নীতি ও আদর্শ থাকলেতো সোনায় সোহাগা। আর সেই সূত্র ধরেই দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে আপন মহিমায়। সদালাপী ও নিঃসন্দেহে একজন ভালো মানুষ হিসাবে গড়ে তুলতে প্রাণপণ চেষ্টা করে সফলতা পাচ্ছে একের পর এক। প্রতিটি মানুষের অন্তরের অন্তস্তলে ঢুকে যাচ্ছে সুকৌশলে। স্কুল জীবন থেকে কলেজ পড়ুয়া অবস্থায়ও একই নীতি মেনে চলে মেধাবী ছাত্র হয়েছে লেখাপড়ার মাধ্যমে। আর আজ সেই মেধা কাজে লাগিয়ে রাজনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টি করে হয়েছে মেধাবী রাজনৈতিক নেতা।আন্তরিকতার তিন সমন্বয়ের চালিকাশক্তি দিয়ে আবারও প্রমাণ হল পিরোজপুরের রাজনীতির মাঠে মিঠুন হালদার একটা শক্ত বলয় তৈরী করতে সক্ষম হয়েছেন। মাননীয় সংসদ শেখ এ্যানী রহমানের কাছে একটা গোল্ডেন বয়। উদীয়মান রাজনৈতিক নেতাদের অনেককেই পিছনে ফেলে উপরের সিড়িতে পা দিয়ে একটা শক্ত অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছেন। পাশাপাশি গত দুর্গা পূজায় মাননীয় মন্ত্রী এ্যাড শ ম রেজাউল করিমের আগমনে প্রমাণিত হয়েছে কেন শ্রী মিঠুন হালদার এত জনপ্রিয় নেতা। ছিমছাম গঠনের অধিকারী শ্রী মিঠুন হালদার আসলেই চমৎকার মানুষ হিসাবে সকলের কাছে দারুণ প্রশংসনীয় ভূমিকা রাখতে সক্ষম হয়েছেন।দলমত নির্বিশেষে সকলের আর্শীবাদ নিয়ে এক এক করে উপরের সিড়িতে উঠে যাচ্ছে সময় উপযোগী মেধার প্রতিফলন ঘটিয়ে।
এ ব্যাপারে নাম না প্রকাশের শর্তে স্বরূপকাঠি উপজেলার বহু শীর্ষ নেতারা জেলার ও স্থানীয় গণ মাধ্যম কর্মীদের জানান, আসলেই চলতি সময়ে উদীয়মান রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে শীর্ষে অবস্থান। গত এক মাস আগে স্বরূপকাঠির সরকারি পাইলট মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে দুর্গা পূজার অনুষ্ঠানে সবচেয়ে বড় চমক ছিল মাননীয় মন্ত্রীর আগমনকে সার্থক করে তোলার দায়িত্ব। আমাদের মিঠুন হালদার শতভাগ সার্থক হয়েছে সমগ্র পূজার অনুষ্ঠান সুন্দর ও চমৎকার পরিবেশের মাধ্যমে পরিশ্রম সার্থক হয়েছে। স্থানীয় সকল শীর্ষ নেতৃবৃন্দ উদীয়মান নেতা মিঠুন হালদারকে দশে দশ নম্বর দিয়েছেন। আসলেই শ্রী মিঠুন হালদার স্বমহিমায় টিকে থাকলো সকলের আর্শীবাদ নিয়ে। এদিকে সর্বশেষ চমক সৃষ্টি করে আবারও দারুণ প্রশংসনীয় হয়েছে স্বরূপকাঠি উপজেলার আটঘর কুডিয়ানা ইউনিয়নের সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের কাছে মিঠুন হালদার । সর্বশেষ পর্যায়ে চমক দেখাতে দারুণ সক্ষম হয়েছেন আটঘর কুডিয়ানা ইউনিয়নের স্থানীয় রাজনৈতিক মাঠে।আটঘর কুডিয়ানার স্কুল মাঠে গত বৃহস্পতিবার মাননীয় মন্ত্রী ও শান্তির প্রতিক এ্যাড শ ম রেজাউল করিমের আগমনের সমগ্র অনুষ্ঠান ছিলো পরিপাটি পরিবেশের মধ্যে অন্যতম সেরা। মাননীয় মন্ত্রী আটঘর কুডিয়ানা ইউনিয়নের মধ্যে মিঠুন হালদারের নেতৃত্বে দারুণ মুগ্ধ। সমগ্র অনুষ্ঠানকে সার্থক করে তুলতে সাদা মনের মানুষ ও উদীয়মান রাজনৈতিক নেতা শ্রী মিঠুন হালদারের ভূমিকা পালন করতে শতভাগ সফল হয়েছে। সমগ্র অনুষ্ঠান ছিলো স্বাস্থ্য বিধির আওতায় মধ্যে। মন্ত্রী মহোদয়ের পাশাপাশি উপস্থিত সকল শীর্ষ নেতৃবৃন্দ সহ সকল কর্মীরা মাস্ক ব্যাবহার করে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। সুশৃঙ্খলভাবে ও সংগঠিত করতে একক ভাবে নেতৃত্ব দিয়ে বর্তমান সময়ে অন্যতম সেরা নেতা হওয়ার আর এক ধাপ এগিয়ে গেলো সুকৌশলে।
এ ব্যাপারে কথা হয় নেছারাবাদ উপজেলার মধ্যে সময়ের আলোচিত ও তুখোড় জনপ্রিয় নেতা শ্রী মিঠুন হালদারের সাথে জেলার ও স্থানীয় গণ মাধ্যম কর্মীদের। সদা হাস্য উজ্জল ও মিশুক স্বভাবের অধিকারী মিঠুন হালদার গণ মাধ্যম কর্মীদের জানান, আমি আমার নীতি ও আদর্শ নিয়ে নিয়ে রাজনীতি জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে। জাতির জনকের আদর্শ নিয়ে রাজনৈতিক মাঠে টিকে আছি আপন মহিমায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে স্থানীয় পর্যায়ে রাজনীতির মাঠে টিকে আছি। তবে এটাও সত্য আমি দলের একজন খাদেম হয়ে নিজেকে উজাড় করে দিতে চাই সর্বত্র । মিডিয়ার আর এক প্রশ্নের জবাবে জানান, আমি উপজেলা পর্যায়ের রাজনৈতিক নেতৃত্বের মধ্যে গঠন মূলক নুতন প্রজন্মের নেতৃত্ব কামনা করি । যোগ্যতার মাপকাঠি দিয়ে তৈরি করে নিতে হবে স্ব স্ব যোগ্যতার চমৎকার স্থান। তাছাড়া গত দুই যুগ ধরে উপজেলা পর্যায়ে কোন নুতন কমিটি গঠন হচ্ছে না। নুতন মুখের সন্ধানে নেতৃত্ব পাচ্ছে না তরুণ প্রজন্মের উদীয়মান রাজনৈতিক শীর্ষ বহু নেতারা। আর এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, দলের নেতৃত্ব দেওয়ার মত সকল গুণাবলী আমার মধ্যে বিরাজমান আছে । তবে আমি পরিবর্তনের আশায় নুতন নেতৃত্বের পথে এগিয়ে চলছি সকলের আর্শীবাদ নিয়ে।